ইউক্রেন বাহিনীর ১৭তম ট্যাংক ব্যাটালিয়নের প্রধান ভোলোদিমির জানান, আগে তাঁরা একযোগে বিএম-২১ রকেট লঞ্চার থেকে ৪০টি রকেট ছুড়তেন। কিন্তু এখন গোলা কমে যাওয়ায় রুশ লক্ষ্যবস্তুতে অল্প কিছু রকেট ছুড়ছেন।
ট্যাংক ব্যাটালিয়নের প্রধান আরো জানান, নিজেদের রসদ শেষ হয়ে যাওয়ায় এখন রুমানিয়া, চেক প্রজাতন্ত্র ও পাকিস্তানি গোলার ওপর নির্ভর করছেন তাঁরা। ভোলোদিমির পাকিস্তানের অস্ত্র নিম্নমানের বলে মন্তব্য করেন। এ কারণেই পশ্চিমা দেশগুলো থেকে অস্ত্র সরবরাহের তাগাদা দিয়ে চলেছে তাঁর দেশের সরকার।
শীত কেটে যাওয়ার পর ইউক্রেন নিজের ভূখণ্ড উদ্ধারে রাশিয়ার বাহিনীর ওপর পাল্টা আক্রমণের পরিকল্পনা করছিল। অথচ নিজের অবস্থান ধরে রাখতেই এখন বেগ পেতে হচ্ছে তাদের। অন্য দেশ থেকে কিছু আধুনিক অস্ত্র এলেও এখনো সোভিয়েত যুগের অস্ত্রের ওপরই বেশি নির্ভর করতে হচ্ছে ইউক্রেনকে।
স্থলভাগ অনেকটা হাতছাড়া হলেও ইউক্রেনের আকাশ পুরোপুরি রুশ নিয়ন্ত্রণে না যাওয়ার কৃতিত্ব পাচ্ছে সোভিয়েত যুগের বাক আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। এ বাহিনীর প্রধান জোসেফ বলেন, রাশিয়ার প্রধান লক্ষ্যবস্তু এখন এই প্রতিরক্ষাব্যবস্থা। এগুলো তাই সুরক্ষিত রাখতে সর্বাত্মক চেষ্টা চলছে। এগুলোর ওপর চারটি ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার ব্যবস্থা থাকলেও ইউক্রেন বসিয়েছে দুটি করে।
আকাশ প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রধান জোসেফ অবশ্য ক্ষেপণাস্ত্রের অভাবের কথা অস্বীকার করেন। তবে তিনি বলেন, এগুলো রক্ষণাবেক্ষণ কষ্টকর হওয়ায় আরো বাক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা প্রয়োজন। জোসেফ বলেন, কিছু বাকের যন্ত্রাংশ ভেঙে গেলেও সেগুলো আমাদের কাছে অতিরিক্ত নেই। কারণ এগুলো ইউক্রেনে তৈরি হয় না।
১৫৫০টি সাঁজোয়া যান পেয়েছে কিয়েভ
এদিকে পশ্চিমা নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট ন্যাটোর প্রধান জেনস স্টলটেনবার্গ জানিয়েছেন, জোট ও তার মিত্ররা ইউক্রেনে এ পর্যন্ত এক হাজার ৫৫০টি সাঁজোয়া যান ও ২৩০টি ট্যাংক পাঠিয়েছে। এক সংবাদ সম্মেলনে স্টলটেনবার্গ বলেন, প্রতিশ্রুতির ৯৮ শতাংশ অস্ত্রই সরবরাহ করেছে ন্যাটো ও তার মিত্ররা। ন্যাটোপ্রধান বলেন, ‘সামগ্রিকভাবে আমরা ইউক্রেনের ৯টি ব্রিগেড দলকে প্রশিক্ষণ দিয়েছি। ভূখণ্ড পুনর্দখলে তা কিয়েভকে সহায়তা করবে।’
সূত্র : এএফপি ও বিবিসি
২৬ জুলাই, ২০২৫
ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের অন্যতম তীর্থস্থান ধর্মস্থলা মন্দিরে গণকবরের অভিযোগে দেশজুড়ে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। এক সাবেক পরিচ্ছন্নতাকর্মীর বিস্ফোরক বক্তব্যের ভিত্তিতে অভিযোগ উঠেছে, ধর্ষণ ও হত্যার শিকার নারী ও শিশুদের গোপনে কবর দেওয়া হতো মন্দির এলাকায়।শনিবার ইন্ডিয়া টুডে-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়, মন্দিরের সাবেক পরিচ্ছন্নতাকর্মী দাবি করেছেন, ১৯৯৮ থেকে ২০১...
২৬ জুলাই, ২০২৫
২৬ জুলাই, ২০২৫
২৬ জুলাই, ২০২৫
২৬ জুলাই, ২০২৫
২৬ জুলাই, ২০২৫
২৬ জুলাই, ২০২৫
ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের অন্যতম তীর্থস্থান ধর্মস্থলা মন্দিরে গণকবরের অভিযোগে দেশজুড়ে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। এক সাবেক পরিচ্ছন্নতাকর্মীর বিস্ফোরক বক্তব্যের ভিত্তিতে অভিযোগ উঠেছে, ধর্ষণ ও হত্যার শিকার নারী ও শিশুদের গোপনে কবর দেওয়া হতো মন্দির এলাকায়।শনি...