বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, পূর্বে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ এবং দলের নীতি ও আদর্শবিরোধী কার্যকলাপের কারণে যেসব নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করা হয়েছিল, তাঁদের আবেদনের প্রেক্ষিতে দলীয় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করে প্রাথমিক সদস্য পদ ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে।

বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারপ্রাপ্তদের মধ্যে রয়েছেন : চট্টগ্রাম উত্তর জেলার জোরারগঞ্জ থানা যুবদলের আহ্বায়ক সিরাজুল ইসলাম, মিরসরাই উপজেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব গাজী নিজাম উদ্দিন, উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক মো. কামাল উদ্দিন, ফটিকছড়ি উপজেলা বিএনপির সদস্য মো. শহিদুল ইসলাম আজম,নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. ইকবাল হোসেন, গাজীপুর মহানগরের গাছা থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. কামাল উদ্দিন, দিনাজপুরের বিরল উপজেলা বিএনপির সাবেক সহসভাপতি মো. সাদেক আলী ও সাবেক মহিলাবিষয়ক সম্পাদক মোসা. ফিরোজা বেগম (সোনা), হবিগঞ্জ জেলা বিএনপির সদস্য মহিবুল ইসলাম শাহিন, ভোলার তজুমদ্দিন উপজেলার চাঁচড়া ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. ইব্রাহিম হাওলাদার, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য মো. বাবর আলী বিশ্বাস, ভোলাহাট থানা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. আনোয়ারুল ইসলাম, নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলা যুবদলের সভাপতি বেলাল হোসেন সুমন ও উপজেলা বিএনপির সদস্য মো. জামাল উদ্দিন গাজী, এছাড়া কুমিল্লা দক্ষিণ জেলার নাঙ্গলকোট উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি মো. মাজহারুল ইসলাম।হবিগঞ্জের বানিয়াচং উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. মুজিবুল হোসেন মারুফ এবং সাধারণ সম্পাদক নকিব ফজলে রাকিব মাখনের পদের স্থগিতাদেশও প্রত্যাহার করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, দলীয় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী উল্লিখিত নেতাকর্মীদের প্রাথমিক সদস্য পদ এবং সব সাংগঠনিক পদ পুনর্বহাল করা হয়েছে।