ㅤ
চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার পদুয়া এ.সি.এম. উচ্চ বিদ্যালয়ের পরিচালনা কমিটির নতুন সভাপতি হিসেবে এনামুল হককে নিয়োগকে কেন্দ্র করে এলাকায় ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনার জন্ম দিয়েছে। গুঞ্জন আছে, ধর্ম উপদেষ্টার সুপারিশে এনামুল হককে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। বিশেষত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এনামুল হকের কিছু ছবি ছড়িয়ে পড়েছে, যা নিয়ে লোহাগাড়া জুড়ে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। বিভিন্ন মহলে তার নিয়োগকে ঘিরে দেখা গেছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া ছবিতে এনামুল হককে পতিত আওয়ামী লীগের কিছু প্রভাবশালী নেতার পাশে দেখা যাচ্ছে। এই ছবিগুলো ব্যবহার করে অনেকে তার রাজনৈতিক পরিচয় এবং নিয়োগের যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন। এক পক্ষ মনে করছে, তার রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা স্কুল পরিচালনার জন্য উপযুক্ত নয়। আবার অন্য পক্ষ এই ছবিগুলোকে স্বাভাবিকভাবে দেখছেন।
জানা গেছে, এনামুল হক পদুয়া এ.সি.এম. উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী। তাঁর বাড়ি লোহাগাড়া পদুয়ার লালির বর পাড়ায়। এনাম চিটাগাং আইডিয়াল স্কুলের পরিচালক। পাশাপাশি তিনি একজন কাঠ ব্যবসায়ী এবং পদুয়া টিম্বার ট্রেডার্সের সত্ত্বাধিকারী।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দলীয় কোন পদ-পদবী না থাকলেও এনামুল হক জামায়াতে ইসলামীর একনিষ্ঠ সমর্থক। তিনি ২০১৮ সালে লোহাগাড়ায় চারদলীয় ঐক্যজোটের হয়ে জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী আ.ন.ম শামসুল ইসলামের প্রধান নির্বাচনী এজেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে মামলার এজহারভুক্ত প্রথম আসামী ছিলেন। যদিও ব্যবসায়িক স্বার্থে ৫ আগস্ট আওয়ামী সরকারের পতনের আগে তিনি আওয়ামী লীগের সঙ্গে সমঝোতা করে চলতেন বলে অভিযোগ রয়েছে। স্থানীয় জামায়াত নেতাকর্মীরা এই অভিযোগ অস্বীকার করলেও আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী বেশ কয়েকজন নেতার সঙ্গে তার অন্তরঙ্গ ছবি ইতোমধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।
এই ব্যাপারে অ্যাডহক আহ্বায়ক কমিটির অভিভাবক সদস্য আবুল হাসেম সিটিজিপোস্টকে বলেন, ‘পদের জন্য তো সবাই তদবির করে। বোর্ড কর্তৃপক্ষ সবাইকে পর্যালোচনা করে যোগ্যতা বিবেচনায় এনামুল হককে সভাপতি হিসেবে মনোনীত করেছেন। ইতিমধ্যে তিনি বিদ্যালয়ে এসে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন, ইউএনও’র সাথে সাক্ষাৎও করেছেন।’
এনামের রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা ও অভিযোগের ব্যাপারে আবুল হাশেম বলেন, ‘এনাম ভাই ছোটকাল থেকেই শিবিরের রাজনীতি করতেন। বর্তমানে তিনি জামায়াতের রাজনীতির সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। তিনি যেহেতু একজন ব্যবসায়ী, সেই সুবাদে হয়ত তাঁর বিভিন্ন রাজনৈতিক ব্যক্তিদের সাথে ছবি থাকতে পারে। এটা দোষের কিছু না। তিনি তো আওয়ামী লীগের কোন মিটিংয়ে যাননি। মূলত তাঁর রাজনৈতিক প্রতিপক্ষরা তাকে হেয় করার জন্য মিথ্যা প্রপাগান্ডা ছড়াচ্ছে। এতে আমাদের স্কুল এবং আমরা কেউ বিব্রত নই। যাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে আমরা তাকে নিয়ে কাজ করবো।’
এদিকে এনামুল হকের সভাপতির পদ বাতিলের দাবিতে ২৪ আগস্ট জসিম উদ্দিন নামের চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার এক বিএনপি নেতা জেলা প্রশাসক, শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান, জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা ও স্থানীয় ইউএনও বরাবরে লিখিত অভিযোগ দাখিল করেছেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, গত ২১ আগস্ট, ২০২৫ তারিখে মাওলানা আবুল কালামের মৃত্যুর পর এনামুল হককে এডহক কমিটির সভাপতি হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। কিন্তু আবেদনকারী জসিম উদ্দিনের অভিযোগ, এনামুল হক ফ্যাসিস্ট সরকারের দোসর এবং বিতর্কিত কয়েকজন রাজনৈতিক নেতার ঘনিষ্ঠ সহযোগী। তিনি আওয়ামী লীগের দলীয় কর্মসূচিতে অংশ নিতেন এবং ভোট কেন্দ্রে প্রভাব বিস্তারসহ বিভিন্ন অপরাধের সঙ্গে জড়িত ছিলেন।
অভিযোগপত্রে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, এনামুল হকের নিয়োগ জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ হওয়া ছাত্র-জনতার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতার শামিল। এমন একজন ব্যক্তিকে সভাপতির পদে নিয়োগ দেওয়ায় এলাকার জনগণের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে বলেও অভিযোগে জানানো হয়েছে। এই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে, জসিম উদ্দিন শিক্ষা বোর্ডের কাছে ন্যায়বিচারের স্বার্থে এনামুল হকের নিয়োগ বাতিল করে এলাকার একজন গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিকে সভাপতি হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন।
জাহেদুল ইসলাম নামে এক ব্যক্তি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেওয়া পোস্টে দাবি করেছেন, চট্টগ্রাম মহানগরের বিএনপি নেতা ও চসিক মেয়র ডাক্তার শাহাদাত হোসেনের লিখিত ও বিএনপির কেন্দ্রীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিস্টার মীর মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিনের মৌখিক সুপারিশে এনামুল হককে বিদ্যালয়ের সভাপতি পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। যদিও পরে তিনি পোস্টটি ডিলিট করে দেন।
এই পোস্টটি মীর হেলালের নজরে আসলে তিনি ফেসবুকে এর ব্যাখ্যা দেন। তিনি সুপারিশের বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, ‘গুপ্ত-বট বাহিনীর এই ধরণের কান্ড নতুন নয়। এই প্রতিষ্ঠানের ব্যাপারে বা এই প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্ট কোন কিছুর সাথে জড়িত থাকা তো দূরের কথা, এই স্ট্যাটাস দেখার পর এই প্রতিষ্ঠানের ব্যাপারে প্রথম জানলাম।’
এ ব্যাপারে পদুয়া এ. সি. এম. উচ্চ বিদ্যালয় প্রাক্তন শিক্ষার্থী পরিষদের আহবায়ক ফজলে আহমেদ হারুনের সাথে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও তাঁর মোবাইলে সংযোগ পাওয়া যায়নি।
তবে প্রাক্তন শিক্ষার্থী পরিষদের যুগ্ন সদস্য সচিব ইঞ্জিনিয়ার যায়েদ হাসান চৌধুরী সিটিজিপোস্টকে বলেন, ‘আমরা সবসময় চাই পদুয়া স্কুল পরিচালনা কমিটিতে সৎ, যোগ্য এবং স্কুলের প্রাক্তন শিক্ষার্থী দায়িত্বে থাকুক। কিন্তু কারো বিরুদ্ধে যদি ফ্যাসিবাদের সাথে যোগাযোগের অভিযোগ থাকে তাহলে শিক্ষা বোর্ড কতৃপক্ষ কে অবশ্যই বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করতে হবে।’
এদিকে এনামুল হককে 'আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক এমপি নদভী, ইয়াবা বদির সহচর ও আওয়ামী লীগের দোসর' হিসেবে চিহ্নিত করে তাকে সভাপতির পদ থেকে অপসারণের দাবিতে এক মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশের আয়োজন করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) সকালে পদুয়া এ.সি.এম উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকবৃন্দ ব্যানারে মানববন্ধনটি অনুষ্ঠিত হবে।
অভিযোগের ব্যাপারে জানতে চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর ইলিয়াছ উদ্দিন আহাম্মদের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি সাড়া দেননি।
তবে এ প্রসঙ্গে চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের বিদ্যালয় পরিদর্শক প্রফেসর মোঃ আবুল কাসেম জানান, ‘যেগুলোতে কোন ধ্যান-দরবার নাই সেই কাজগুলো নিয়মমাফিক আমি করি। অনেকে চেয়ারম্যান স্যারকে ফোন করেন, উনি বিভিন্ন সুপারিশের প্রেক্ষিতে উনি নির্দেশনা দেন। সেখানে আমার কিছু করার সুযোগ নেই।’
অভিযোগের প্রেক্ষিতে বোর্ড কি সিদ্ধান্ত নিবে এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘ক্ষেত্রবিশেষে পরিস্থিতি অনুযায়ী স্যার হয়তো কোন সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। বোর্ডের চেয়ারম্যান হচ্ছেন সকল সিদ্ধান্তের মালিক। উনি কিছু বললেই আমরা আর এটার বাহিরে যাইতে পারি না। ধরেন, উদ্ভূত পরিস্থিতি যদি এরকম যে সেটা সামাজিক শৃঙ্খলা বা জনজীবনের জন্য ক্ষতিকর তখন পাবলিক সেন্টিমেন্ট বিবেচনায় চেয়ারম্যান সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। যেহেতু অভিযোগ হয়েছে, অভিযোগ অনুযায়ী তদন্ত হবে। তদন্তের রিপোর্ট অনুযায়ী বোর্ড সিদ্ধান্ত নেবে।’
এনামুল হককে নিয়োগের ক্ষেত্রে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র ডাঃ শাহাদাত এবং ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ. ফ. ম খালিদ হোসেনের সুপারিশ ছিল জানিয়ে তিনি বলেন, ‘যেহেতু এই দুইজন ব্যক্তি বোর্ড চেয়ারম্যানের বড় সেখানে আর কারো কিছু করার এখতিয়ার নেই।’
এদিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া তাঁর বিভিন্ন ছবি নিয়ে যে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে, তা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন দাবি করে অভিযুক্ত এনামুল হক সিটিজিপোস্টকে বলেন, ‘বদির সঙ্গে আমার ছবি কোনো রাজনৈতিক প্রোগ্রামের নয়। বদি সাহেব টেকনাফ বন্দরের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করায় বন্দরের নানা সমস্যা ও পরিবহন সংকট নিয়ে আমাদের সমিতির বৈঠক হতো। সেসব বৈঠকের একটি ছবিই আমি ফেসবুকে দিয়েছিলাম। আমার পাশে ছিলেন সমিতির জয়েন্ট সেক্রেটারি, যিনি কোতোয়ালি থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক। অপর পাশে ছিলেন প্রয়াত সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর অর্থ যোগানদাতা হিসেবে পরিচিত একজন ব্যবসায়ী। ছবিটি দেখে যে কেউ বুঝতে পারবেন এটি কোনো রাজনৈতিক নয়, ব্যবসায়িক বৈঠকের ছবি।’
আ. লীগের সাবেক এমপি নদভীর সঙ্গে তোলা ছবির বিষয়ে তিনি জানান, ‘লোহাগাড়া মোড়ে একটি মসজিদ উদ্বোধনের সময় উপজেলা অফিস থেকে একসাথে যাওয়ার পথে সেই ছবি তোলা হয়েছিল। এটি কোনো রাজনৈতিক মিছিল নয় বরং মসজিদ উদ্বোধনের সময়কার দৃশ্য।’
পদুয়া স্কুলের অ্যাডহক কমিটির সভাপতি এনামুল আরো বলেন, ‘আমি জীবনে কখনো আওয়ামী লীগ করিনি। বরং জামাত ও শিবিরের বিভিন্ন বৈঠক এবং সমাবেশে আমার উপস্থিতির বহু ছবি আমার কাছে আছে, চাইলে সেগুলোও দেখাতে পারি।’
তাঁর বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগগুলোকে ব্যক্তিগত শত্রুতার বহিঃপ্রকাশ দাবি করে তিনি বলেন, ‘এসব নিয়ে আমি বিচলিত নই। আমার বিশ্বাস তারা বিদ্যালয়ের কল্যাণ চায় না। আমি ইতিমধ্যে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছি, বিদ্যালয়ে প্রথম সভাও শেষ করেছি এবং ব্যাংকে স্বাক্ষর সংযুক্ত করেছি।’
উল্লেখ্য, গত ৫ আগস্ট লোহাগাড়ায় গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে জামায়াতে ইসলামী আয়োজিত বিজয় মিছিলে বক্তব্য প্রদানকালে স্ট্রোক করে অ্যাডহক কমিটির তৎকালীন সভাপতি ও উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মাওলানা আবুল কালামের মৃত্যু হয়। এরপর থেকেই মূলত পদটি শূন্য ছিল। পরে ২১ আগস্ট নতুন অ্যাডহক কমিটিতে এনামুল হককে সভাপতি হিসেবে মনোনীত করা হয়।
এর আগে গত ২২ এপ্রিল লোহাগাড়া উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি মাওলানা আবুল কালামকে সভাপতি, বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোসলেহ উদ্দিন কে সদস্য সচিব, লোহাগাড়া উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য আবুল হাসেমকে অভিভাবক সদস্য ও পার্থ প্রতীম দাশ গুপ্তকে শিক্ষক প্রতিনিধি করে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ডর বিদ্যালয় পরিদর্শক প্রফেসর ড. বিপ্লব গাঙ্গুলী ৬ মাসের জন্য অ্যাডহক কমিটির অনুমোদন দেন। সেই হিসেবে আগামী অক্টোবর মাসেই এই কমিটির মেয়াদ শেষ হবে।
২৮ আগস্ট, ২০২৫
চট্টগ্রামের আনোয়ারার পারকি সমুদ্র সৈকত পরিদর্শনে আসেন অন্তর্বর্তী সরকারের বাণিজ্য, পাট ও বস্ত্র, বেসরকারি বিমান চলাচল এবং পর্যটন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা শেখ বশির উদ্দিন। বুধবার (২৭ আগস্ট) সকাল ১১টার দিকে উপদেষ্টা সৈকত ও নির্মাণাধীন পর্যটন কমপ্লেক্স ঘুরে দেখেন। এসময় তার সঙ্গে আনোয়ারা উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি নুরুল আনোয়ারের উপস্থিতি লক্ষ্...
২৭ আগস্ট, ২০২৫
২৭ আগস্ট, ২০২৫
২৭ আগস্ট, ২০২৫
২৭ আগস্ট, ২০২৫
২৬ আগস্ট, ২০২৫
২৮ আগস্ট, ২০২৫
চট্টগ্রামের আনোয়ারার পারকি সমুদ্র সৈকত পরিদর্শনে আসেন অন্তর্বর্তী সরকারের বাণিজ্য, পাট ও বস্ত্র, বেসরকারি বিমান চলাচল এবং পর্যটন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা শেখ বশির উদ্দিন। বুধবার (২৭ আগস্ট) সকাল ১১টার দিকে উপদেষ্টা সৈকত ও নির্মাণাধীন পর্যট...