বিপরীতে ইসরায়েল ১ হাজার ৯০০-এর বেশি ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দেয়
গাজায় অবশিষ্ট ১৩ জন জীবিত জিম্মিকে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস কমিটির (আইসিআরসি) কর্মকর্তাদের কাছে হস্তান্তর করেছে হামাস। বিষয়টি নিশ্চিত করেছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)। রেড ক্রসের তত্ত্বাবধানে জিম্মিদের গাজা থেকে ইসরায়েলে ফিরিয়ে আনার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
জিম্মি মুক্তির এই কার্যক্রমের অংশ হিসেবে মোট ২০ জন ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিচ্ছে হামাস, বিপরীতে ইসরায়েল ১ হাজার ৯০০-এর বেশি ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে। এছাড়া, হামাসের হেফাজতে নিহত ২৮ জন ইসরায়েলি বন্দির মরদেহও ফেরত দেওয়া হবে বলে জানা গেছে। তবে মরদেহ হস্তান্তরের নির্দিষ্ট সময় এখনো ঠিক হয়নি।
এর আগে, স্থানীয় সময় সকাল ৮টায় হামাস প্রথম পর্যায়ে সাতজন ইসরায়েলি জিম্মিকে আইসিআরসির কাছে হস্তান্তর করে। আইডিএফ জানিয়েছে, ওই সাতজন বর্তমানে আইডিএফ ও ইসরায়েলি নিরাপত্তা সংস্থা আইএসএর তত্ত্বাবধানে ইসরায়েলে ফেরার পথে রয়েছেন। দেশে ফেরার পরপরই তাদের প্রাথমিক মেডিকেল পরীক্ষা সম্পন্ন করা হবে।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনী আরও জানায়, অতিরিক্ত জিম্মিদের গ্রহণের জন্য তারা প্রস্তুত রয়েছে এবং রেড ক্রসের মাধ্যমে পরবর্তী হস্তান্তরের অপেক্ষায় আছে।
তেল আবিবের একটি স্কয়ারে জড়ো হওয়া জিম্মিদের পরিবার ও বন্ধুরা ইসরায়েলি টেলিভিশনে এ খবর দেখে আবেগে উল্লাসে ফেটে পড়েন। একইসঙ্গে দেশজুড়ে হাজার হাজার মানুষ বড় পর্দায় বন্দি বিনিময়ের এই মানবিক দৃশ্য প্রত্যক্ষ করেন।
হামাসের সঙ্গে চুক্তির অংশ হিসেবে ইসরায়েল ২৫০ জন ফিলিস্তিনি বন্দি এবং ১,৭০০-এর বেশি আটককৃত ব্যক্তিকে মুক্তি দেবে। বন্দি বিনিময়ের এই প্রক্রিয়াকে অনেকেই স্বাগত জানালেও পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে এখনও সময় লাগবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।
ইসরায়েলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আজ সকালে মুক্তি পাওয়া প্রথম সাত জিম্মির নাম নিশ্চিত করেছে। তারা হলেন গালি বারমান, মাতান আংগ্রেস্ট, জিভ বারমান, আলোন ওহেল, এইটান আব্রাহাম মর, ওমরি মিরান, গাই গিলবোয়া-ডালাল।
মন্ত্রণালয় থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্টের মাধ্যমে নামগুলো প্রকাশ করা হয়েছে। জিম্মিদের ছবি দিয়ে পোস্টের ক্যাপশন হিসেবে লেখা হয়েছে: 'ওয়েলকাম হোম' [বাড়িতে স্বাগতম]।
সিটিজিপোস্ট/জাউ
১৪ অক্টোবর, ২০২৫
খাদ্য নিরাপত্তা ও উৎপাদন বাড়াতে ছয়টি প্রস্তাব তুলে ধরেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ও নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সোমবার (১৩ অক্টোবর) ইতালির রোমে অনুষ্ঠিত ওয়ার্ল্ড ফুড ফোরামের সিগনেচার ইভেন্টে তিনি এসব প্রস্তাব দেন।উদ্বোধনী বক্তব্যে ড. ইউনূস বলেন,“ক্ষুধা অভাবের কারণে হয় না, এটি একটি ব্যর্থ অর্থনৈতিক কাঠামোর ফল। ২০২৪ সালে ৬৭৩ ম...
১১ অক্টোবর, ২০২৫
১০ অক্টোবর, ২০২৫
১০ অক্টোবর, ২০২৫
৯ অক্টোবর, ২০২৫
১৪ অক্টোবর, ২০২৫
খাদ্য নিরাপত্তা ও উৎপাদন বাড়াতে ছয়টি প্রস্তাব তুলে ধরেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ও নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সোমবার (১৩ অক্টোবর) ইতালির রোমে অনুষ্ঠিত ওয়ার্ল্ড ফুড ফোরামের সিগনেচার ইভেন্টে তিনি এসব প্রস্তাব দেন।উদ্বোধনী বক্ত...