ছাত্র-জনতার সরকার পতন আন্দোলনের মুখে গত বছরের ৫ আগস্ট পদত্যাগ করে ভারতে চলে যান ক্ষমতাচ্যুত বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তখন থেকে ভারতেই আছেন তিনি।
বাংলাদেশ সরকার একাধিকবার তাকে ফেরত চাইলেও ইতিবাচক কোনো সাড়া মেলেনি ভারতের সরকারের পক্ষ থেকে। তবে সরকার না চাইলেও সাধারণ মানুষদের মধ্যে শেখ হাসিনাকে নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।
দেশটির বেশিরভাগ মানুষই শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দিতে চান না। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুুডের করা এক জরিপে এই তথ্য উঠে এসেছে।
মুড অব দ্য ন্যাশন শীর্ষক ওই জরিপে প্রশ্ন করা হয়েছিল বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ভারত সরকারের আশ্রয় দেওয়ার ব্যাপারে আপনার মতামত কী? সেখানে দেখা যায় পুরো ভারতের মাত্র ৩৭ দশমিক ৬ শতাংশ মানুষ মনে করেন যে, ‘শেখ হাসিনা ভারতের বন্ধু, তাই তাকে ভারতে আশ্রয় দেওয়া ঠিক আছে। ’ উত্তর-পূর্বাঞ্চলের মানুষের মধ্যে এই হার আরও কম। মাত্র ২৩ শতাংশ। অর্থাৎ বেশিরভাগ ভারতীয়ের দাবি, তাকে দেশ থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হোক।
জরিপে দেখা যায়, উত্তর-পূর্বাঞ্চলের ৫৫ শতাংশ মানুষ মনে করেন, ‘তাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো উচিত এবং বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের সঙ্গে সম্পোর্কন্নয়ন করা উচিত।’ এই মন্তব্যের পক্ষে সমর্থন জানিয়েছেন ভারতের ২১ দশমিক ১ শতাংশ মানুষ। আর দেশটির ২৯ দশমিক ১ শতাংশ মানুষ মনে করেন শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে না পাঠিয়ে অন্য দেশে পাঠিয়ে দেওয়া উচিত। এই বক্তব্যকে সমর্থন করেছেন উত্তর-পূর্বাঞ্চলের ১৬ শতাংশ মানুষ।
২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই) পর্যটন ও কর্ম ভিসার ওপর অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। বাংলাদেশসহ মোট নয়টি দেশ এই নিষেধাজ্ঞার আওতাভুক্ত। আগামী ২০২৬ সালের জানুয়ারি থেকে এ নির্দেশনা কার্যকর হবে।নিষেধাজ্ঞার আওতায় আসা দেশগুলো হলো আফগানিস্তান, লিবিয়া, ইয়েমেন, সোমালিয়া, লেবানন, বাংলাদেশ, ক্যামেরুন, সুদান ও উগান্ডা।আমিরাতের অভিবাসন কর্তৃপক্ষের বিজ্ঞপ্তিতে ...
২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই) পর্যটন ও কর্ম ভিসার ওপর অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। বাংলাদেশসহ মোট নয়টি দেশ এই নিষেধাজ্ঞার আওতাভুক্ত। আগামী ২০২৬ সালের জানুয়ারি থেকে এ নির্দেশনা কার্যকর হবে।নিষেধাজ্ঞার আওতায় আসা দেশগুলো হলো আফগানিস্তান, লিবিয়া, ইয়েমে...