স্থানীয় সময় সকাল ৯টায় (বাংলাদেশ সময় বেলা ২টা) এই বৈঠক শুরু হয় বলে জানিয়েছেন লন্ডনে বাংলাদেশ হাইকমিশনের প্রেস মিনিস্টার আকবর হোসেন।

বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এই বৈঠক হতে পারে বাংলাদেশের রাজনৈতিক অচলাবস্থার মোড় ঘোরানো এক সম্ভাব্য সূচনা। বিশেষ করে আগামী জাতীয় নির্বাচনের সময় ও কাঠামো নিয়ে চলমান বিতর্ক, এবং গণ-অভ্যুত্থানের পরবর্তী পর্যায়ে নতুন রাজনৈতিক সমঝোতার আশায় এই বৈঠকের দিকে দেশবাসী নজর রাখছে।

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম আশা প্রকাশ করেছেন, "এই বৈঠক হতে পারে বাংলাদেশের রাজনৈতিক অগ্রগতির এক ইতিবাচক বার্তা।"

উল্লেখ্য, গত ৫ আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর এটি ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের প্রথম সরাসরি সাক্ষাৎ। বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু—যেমন নির্বাচনের সময়সীমা, প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার, এবং গণতান্ত্রিক ধারায় ফিরে যাওয়ার রোডম্যাপ—এই আলোচনায় স্থান পেতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

বৈঠক ঘিরে লন্ডনে বিএনপি নেতাকর্মীদের মধ্যে উৎকণ্ঠা ও উচ্ছ্বাস লক্ষ করা গেছে। বৈঠক শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী একটি আনুষ্ঠানিক ব্রিফিং দিতে পারেন বলেও দলীয় সূত্রে জানা গেছে।