সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কাছে দেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির বিদ্যুৎ বিল বাবদ বকেয়া পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১০ হাজার কোটি টাকারও বেশি। এরমধ্যে ৫৬টি মন্ত্রণালয় ও তাদের অধীনস্থ প্রতিষ্ঠানের কাছে বকেয়া ২ হাজার ৪৭৫ কোটি এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কাছে ৭ হাজার ৫৫৪ কোটি টাকা।
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান জানান, বকেয়া আদায়ে অর্থ বিভাগকে বরাদ্দের অনুরোধ করা হয়েছে। বিদ্যুৎ সচিব ফারজানা মমতাজও বকেয়া পরিশোধে ডিও লেটার পাঠিয়েছেন।
বকেয়ার কারণে বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানিগুলো আর্থিক সংকটে পড়েছে। তারা বিদ্যুৎ কিনে সরবরাহ করে, কিন্তু বিল না পাওয়ায় বিদ্যুৎ কেনার অর্থ দিতে পারছে না। বিপিডিবি’র দাবি, তাদের নিজেরই ২২ হাজার কোটি টাকা দেনা রয়েছে বিদ্যুৎকেন্দ্রের কাছে, এবং গ্যাস কেনার জন্য আরেকটি ২০ হাজার কোটি টাকা বকেয়া রয়েছে।
বিতরণ কোম্পানিগুলোর মধ্যে ডিপিডিসি ৭৮৮ কোটি, ডেসকো ৪৩৯ কোটি, ওজোপাডিকো ১৯১ কোটি এবং নেসকো ৩৬৭ কোটি টাকা পাবে। সবচেয়ে বেশি বকেয়া রয়েছে স্থানীয় সরকার বিভাগের কাছে—৯২৪ কোটি টাকা, যার বেশিরভাগই সিটি কর্পোরেশন ও পৌরসভাগুলোর সড়কবাতির বিদ্যুৎ বিল।
দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বকেয়া রয়েছে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের কাছে—৫৭৭ কোটি টাকা। অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের মধ্যে প্রতিরক্ষা (২০০ কোটি), গণপূর্ত (১২৯), জননিরাপত্তা (৮৪), কৃষি (৭৪), শিক্ষা বিভাগ (৭০) এবং এমনকি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়েরও (১২ কোটি) বিদ্যুৎ বিল বকেয়া রয়েছে।
সিটিজিপোস্ট/এমএইচডি
২৩ আগস্ট, ২০২৫
জুলাই সনদে মতামত দেয়নি বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দল। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের জনসংযোগ দপ্তর শুক্রবার (২২ আগস্ট) এ তথ্য জানিয়েছে।কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, নাগরিক ঐক্য, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, গণঅধিকার পরিষদ (জিওপি), রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ ও ইসলামী ঐক্যজোট জুলাই সনদে কোনো মতামত জমা দেয়নি...
২২ আগস্ট, ২০২৫
২২ আগস্ট, ২০২৫
২২ আগস্ট, ২০২৫
২২ আগস্ট, ২০২৫
২১ আগস্ট, ২০২৫
২৩ আগস্ট, ২০২৫
জুলাই সনদে মতামত দেয়নি বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দল। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের জনসংযোগ দপ্তর শুক্রবার (২২ আগস্ট) এ তথ্য জানিয়েছে।কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, নাগরিক ঐক্য, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, গণঅধিকার পরিষদ (জিওপি), রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন, বাংলাদেশের কমিউন...