চট্টগ্রাম নগরীর বাসা-বাড়ি থেকে ময়লা সংগ্রহের দায়িত্ব বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের হাতে তুলে দিচ্ছে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন (চসিক)। নগরের ৪১টি ওয়ার্ডের মধ্যে ইতোমধ্যে ২৪টিতে ২৪টি প্রতিষ্ঠানকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তবে অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের নেই সুনির্দিষ্ট অভিজ্ঞতা কিংবা প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম। ফলে প্রায় ৪০০ কোটি টাকার এই খাতে প্রশ্ন উঠেছে দক্ষতা ও স্বচ্ছতা নিয়ে।
চট্টগ্রাম নগরীর বাসা-বাড়ি থেকে ময়লা সংগ্রহের দায়িত্ব বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের হাতে তুলে দিচ্ছে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন (চসিক)। নগরের ৪১টি ওয়ার্ডের মধ্যে ইতোমধ্যে ২৪টিতে ২৪টি প্রতিষ্ঠানকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তবে অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের নেই সুনির্দিষ্ট অভিজ্ঞতা কিংবা প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম। ফলে প্রায় ৪০০ কোটি টাকার এই খাতে প্রশ্ন উঠেছে দক্ষতা ও স্বচ্ছতা নিয়ে।
মঙ্গলবার (১৫ জুলাই) চসিকের প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা কমান্ডার ইখতিয়ার উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, “নগরবাসীর কাছ থেকে অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের নৈরাজ্য বন্ধ করতে আমরা নতুন নীতিমালা প্রণয়ন করেছি। প্রতিটি বাসা-বাড়ি থেকে নির্ধারিত হারে ময়লা সংগ্রহ করা হবে। কেউ বাড়তি টাকা আদায় করলে, সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে, প্রয়োজনে চুক্তি বাতিল করা হবে।”
তিনি আরও জানান, ডোর-টু-ডোর ময়লা সংগ্রহে ৪১টি ওয়ার্ডে টেন্ডার আহ্বান করে ১৯২টি আবেদন জমা পড়ে। যাচাই-বাছাই শেষে যাদের দক্ষতা ও সক্ষমতা প্রমাণিত হয়েছে, তাদেরই দায়িত্ব দেওয়া হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে শ্রম মন্ত্রণালয় অনুমোদিত লাইসেন্সধারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে।
চসিক জানায়, আগে যে দুই হাজার পরিচ্ছন্নতাকর্মী ঘর থেকে ময়লা সংগ্রহ করতেন, তাদের মধ্যে অনেকে তিন মাস ধরে কাজে অনুপস্থিত। তাই ‘নো ওয়ার্ক, নো পে’ নীতিতে ছাঁটাই করে নতুন শ্রমিক নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি পুরোনো যন্ত্রপাতি প্রতিস্থাপন বা ভাড়ায় ময়লা ব্যবস্থাপনার কাজ চালাতে হচ্ছে।
বিভিন্ন গণমাধ্যমের প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর অধিকাংশের মালিক বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মী, যা রাজনৈতিক প্রভাব বিস্তারের অভিযোগে ঘোলাটে করেছে পুরো উদ্যোগকে। তাছাড়া ময়লা ব্যবস্থাপনায় অভিজ্ঞতা ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতির ঘাটতি রয়েছে অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের।
সিটিজিপোস্ট/এমএইচডি
১৯ জুলাই, ২০২৫
চট্টগ্রাম মহানগরীতে ৪৬৪১টি পুকুরের মধ্যে প্রায় অর্ধেক, অর্থাৎ ২৩৯০টি পুকুরই ভূমিদস্যুদের দখলে রয়েছে। এছাড়া, প্রশাসনের নাকের ডগায় নতুন করে মোহরা এলাকার সেলিমের পৈতৃক বাড়ির একটি পুকুর দিনরাত ভরাট করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ উঠেছে, যা বন্ধে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ দেখা যাচ্ছে না।শনিবার (১৯ জুলাই) দুপুর ১২টায় চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব চত্বরে বাংলাদেশ পরিবেশ সু...
১৯ জুলাই, ২০২৫
১৯ জুলাই, ২০২৫
১৯ জুলাই, ২০২৫
১৯ জুলাই, ২০২৫
১৮ জুলাই, ২০২৫
১৯ জুলাই, ২০২৫
চট্টগ্রাম মহানগরীতে ৪৬৪১টি পুকুরের মধ্যে প্রায় অর্ধেক, অর্থাৎ ২৩৯০টি পুকুরই ভূমিদস্যুদের দখলে রয়েছে। এছাড়া, প্রশাসনের নাকের ডগায় নতুন করে মোহরা এলাকার সেলিমের পৈতৃক বাড়ির একটি পুকুর দিনরাত ভরাট করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ উঠেছে, যা বন্ধে কার্যকর কোনো ...