রাঙামাটির প্রধান পর্যটন আকর্ষণ ‘ঝুলন্ত সেতু’ কাপ্তাই হ্রদের পানিতে আংশিকভাবে ডুবে গেছে। ফলে দর্শনার্থীদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে সেতুতে চলাচলে সাময়িক নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন।
আজ বুধবার সকালে সরেজমিনে দেখা যায়, ৩৩৫ ফুট দীর্ঘ এই সেতুর বিভিন্ন অংশে ৬ ইঞ্চি থেকে শুরু করে আরও বেশি পরিমাণ পানি উঠে গেছে।
রাঙামাটি পর্যটন কর্পোরেশনের ব্যবস্থাপক আলোক বিকাশ চাকমা বলেন, “ঝুলন্ত সেতুতে কাপ্তাই হ্রদের পানি প্রবেশ করায় আমরা জরুরি ভিত্তিতে এটি বন্ধ ঘোষণা করেছি। পানি না নামা পর্যন্ত এই সিদ্ধান্ত বহাল থাকবে।”
১৯৮৬ সালে নির্মিত এই সেতুটি রাঙামাটির সদর উপজেলার পর্যটন এলাকায় অবস্থিত। দুই পাহাড়ের মাঝখানে পিলারের ওপর দাঁড়িয়ে থাকা এ দৃষ্টিনন্দন কাঠামো কাপ্তাই হ্রদের সৌন্দর্য উপভোগের অন্যতম মাধ্যম। স্থানীয়ভাবে এটি ‘সিম্বল অব রাঙামাটি’ নামে পরিচিত এবং দেশ-বিদেশের বহু পর্যটককে আকর্ষণ করে আসছে।
কাপ্তাই কর্ণফুলী পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে হ্রদের পানির স্তর পৌঁছেছে। প্রায় ১০৬ এমএসএল (মিন সি লেভেল) সাধারণত ১০৪-১০৫ এমএসএল পেরুলেই সেতুর নিচ দিয়ে পানি প্রবাহিত হতে শুরু করে। পানির স্তর ১০৮.৫ এমএসএল স্পর্শ করলে জলকপাট খুলে কর্ণফুলী নদীতে পানি ছেড়ে দেওয়া হবে
পর্যটন কর্পোরেশন জানিয়েছে, আপাতত দর্শনার্থীদের সেতুর প্রবেশ বন্ধ রাখা হয়েছে এবং পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে আবার খুলে দেওয়া হবে।
৩১ জুলাই, ২০২৫
টানা বৃষ্টিতে কাপ্তাই হ্রদ পানিতে ভরে উঠেছে। তবে পানি ছাড়ার মতো পরিস্থিতি এখনো তৈরি হয়নি বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। অনিয়ন্ত্রিতভাবে পানি না বাড়ায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, হ্রদের পানির উচ্চতা এখনো স্বাভাবিক পর্যায়ে রয়েছে। হ্রদপাড়ের জনপদ ও চারপাশের প্রকৃতি আবারও হয়ে উঠেছে প্রাণবন্ত ও সচল। তবে ধারণা করা হচ...
৩১ জুলাই, ২০২৫
২৯ জুলাই, ২০২৫
২৯ জুলাই, ২০২৫
২৮ জুলাই, ২০২৫
৩১ জুলাই, ২০২৫
টানা বৃষ্টিতে কাপ্তাই হ্রদ পানিতে ভরে উঠেছে। তবে পানি ছাড়ার মতো পরিস্থিতি এখনো তৈরি হয়নি বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। অনিয়ন্ত্রিতভাবে পানি না বাড়ায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, হ্রদের পানির উচ্চতা এখনো স্বাভাবি...