উপজেলার ৬নং ইছাখালী ইউনিয়ন ও জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল এলাকায় এই দুটি ঘটনা ঘটে। উভয় ঘটনায় জোরারগঞ্জ থানায় পৃথক মামলা দায়ের করা হয়েছে।

শুক্রবার রাতে উপজেলার ইছাখালী ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডে নয় বছরের এক কন্যা শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে নিশান দাস নামে একজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। শিশুটির বাবা এ ঘটনায় মামলা দায়ের করেন।

অন্যদিকে, শনিবার দিবাগত রাতে জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল এলাকায় একটি মোবাইল ফোন অপারেটরের সিম বিক্রেতা এক নারীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে সিএনজি চালক আবদুল্লাহকে আটক করা হয়। তিনি ইছাখালী ইউনিয়নের চরশরৎ এলাকার বাসিন্দা। এ ঘটনায় আজিজ নামে আরেকজন পলাতক রয়েছে। পুলিশ জানায়, গ্রেপ্তার হওয়া আবদুল্লাহ ও পূর্বের মামলার আসামি নিশান দাস মামাতো-ফুফাতো ভাই। পরবর্তীতে উভয়কে মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। তরুণী নিজে থানায় মামলা দায়ের করেছেন।

জোরারগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল হালিম জানান, ‘‘শিশু ধর্ষণ ও তরুণী ধর্ষণের ঘটনায় মামলা হয়েছে। তরুণী ধর্ষণের ঘটনায় তাৎক্ষণিক একজনকে আটক করা হয়েছে, আর শিশু ধর্ষণের ঘটনাটি পরশুদিনের। থানায় মামলা হওয়ার পর অভিযুক্ত নিশানকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আসামিদের আদালতে পাঠানো হবে এবং ভুক্তভোগীদের মেডিকেল পরীক্ষার প্রক্রিয়া চলছে।’’

সিটিজি পোস্ট /এমসি