এতে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন একুশ মেলা পরিষদের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ও চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মফিজুর রহমান, প্রধান বক্তা ছিলেন চট্টগ্রাম আবাহনী ক্রীড়াচক্রের প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক ও সিজেকেএস এর সহ সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব লায়ন দিদারুল আলম চৌধুরী, বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বৃহত্তর চট্টগ্রাম উন্নয়ন সংগ্রাম কমিটির অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা বীর মুক্তিযোদ্ধা লেখক কালাম চৌধুরী, সংগ্রাম কমিটির প্রতিষ্ঠাকালীন সাংগঠনিক সম্পাদক সংগীত শিল্পী শাখারিয়ার খালেদ, বোধন আবৃত্তি পরিষদের সভাপতি আবদুল হালিম দোভাষ ও আওয়ামী নেতা দিপংকর চৌধুরী কাজল। সভায় মরহুমের কর্মময় জীবন ও অবদানের উপর বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম নাগরিক ফোরামের সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক মো. কামাল উদ্দিন। অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন প্রবীণ রাজনীতিবিদ কমরেড স্বপন সেন, একুশ মেলা পরিষদের সংগঠক সংগীত শিল্পী মুসলিম আলী জনি, সাংবাদিক ও সংগঠক স ম জিয়াউর রহমান, স্বাধীন সাংস্কৃতিক একাডেমির চেয়ারম্যান লেখক সাহাবউদ্দীন হাসান বাবু, সাবেক ছাত্রনেতা এম নুরুল হুদা চৌধুরী, নারী সংগঠক রহিমা আক্তার ডলি ও মুক্তিযোদ্ধা সন্তান ডা. মাহিদ বিন আমীন, পরিবারের পক্ষে বক্তব্য রাখেন মরহুমের বড় সন্তান এস এম ফরহাদ আলী ও ছোট সন্তান এস এম তৌহিদ আলী।

শুরুতে পবিত্র কোরআন তেলোয়াত করেন একুশে ফাউন্ডেশন বাঁশখালীর সভাপতি শামিম উল্লাহ আদিল, আবৃত্তি পরিবেশন করেন প্রজন্ম চট্টগ্রাম’র নির্বাহী সদস্য বাশিক শিল্পী মেজবাহ চৌধুরী। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন বিষয়ে দায়িত্ব পালন করেন প্রজন্ম চট্টগ্রাম’র সদস্য মোহাম্মদ সোহেল, হুসনুল মোবারক, প্রকৌশলী মোহাম্মদ শাহজালাল, শুভ দাশ, সৌরভ পাল ও অন্তর দাশ।

সভায় বক্তারা বৃহত্তর চট্টগ্রাম উন্নয়ন সংগ্রাম কমিটির নেতৃত্বে বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম এস এম জামাল উদ্দিনের অবদানের কথা গভীরভাবে স্মরণ করেন। তার স্মৃতি সংরক্ষণের জন্য স্মারক গ্রন্থ প্রকাশ, কর্মময় জীবন নিয়ে তথ্যচিত্র নিমার্ণ, চট্টগ্রাম শহরে তাঁর নামে একটি সড়কের নামকরণ, তাঁর নিজস্ব বঙ্গবন্ধু ভবনের সামনে স্মৃতি স্মারক নিমার্ণসহ চট্টলবন্ধু এস এম জামাল উদ্দিন ফাউন্ডেশনের আয়োজনে একটি শিক্ষাবৃত্তি চালু করার আহবান জানান।