শিক্ষার্থীদের পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষার্থী প্রান্ত বড়ুয়া বলেন, ‘আমাদের একটা প্রতিনিধি টিম ৯ ডিসেম্বর ঢাকায় গিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করে। তাদেরকে প্রস্তাব দেওয়া হয় একজন সৎ, নিষ্ঠাবান ও জুলাই স্পিরিট ধারণ করে এমন কাউকে আমাদের ভিসি, প্রো-ভিসি বা ট্রেজারার হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। কিন্তু প্রায় ১২ দিনেও এ সংক্রান্ত কোনো আপডেট পাইনি আমরা। যোগাযোগ করেও রিচ করতে পারিনি। যেহেতু উনারা উনাদের প্যানেল থেকে ভিসি, প্রো-ভিসি, ট্রেজারার নিয়োগ দিতে পারে নাই; এ কারণে আমরা ধরে নিবো তারা হয় ব্যর্থ না হয় দিতে চাইছে না, নতুবা আরও বিলম্বিত করবে। তাই আমাদের পরবর্তী পদক্ষেপ ভিসি, প্রো-ভিসি ও ট্রেজারারের একটা লিস্ট পুনরায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠাবো।’
তিনি আরও বলেন, ‘আজ বা কাল আমাদের প্রতিনিধি দল ভিসি, প্রো-ভিসি, ট্রেজারারের লিস্ট নিয়ে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়া হবে। আগামী সাত কর্মদিবসের মধ্যে আমাদেরকে এ বিষয়ের একটা অগ্রগতি জানাতে হবে। এ বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে ৬ থেকে ৭ হাজার পরিবার জড়িত। এখানে তাদের বেতন ভাতার একটা বিষয় রয়েছে। আমরা কোনোভাবে আমাদের কর্মকর্তা কর্মচারী বা শিক্ষকদের পেটে আঘাত করতে পারি না। আমরা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা অবহেলিত।’
এছাড়া সংবাদ সম্মেলনে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের গুম, খুন ও গুপ্তহত্যার সঙ্গে জড়িতদের বিচারের দাবি জানানো হয়।