নিহত ইউসুফ ওই এলাকার আব্দুল জব্বারের ছেলে এবং পেশায় সৈকতের ফটোগ্রাফার হিসাবে কর্মরত ছিলেন।

এ ঘটনায় একই এলাকার বাবুলের ছেলে সোহেল (২৫) নামের এক আসামীকে আটক করা হয়েছে। আজ রবিবার (১৩ নভেম্বর) বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে শহরের চন্দ্রিমা আবাসন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এই ঘটনার পর পুলিশের সাথে উত্তেজিত জনতার সংঘর্ষ হয় এবং এতে দুই পুলিশ সদস্যসহ ১০/১২ জন আহত হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করে কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. রফিকুল ইসলাম জানান, ঘটনার পর খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছলে উত্তেজিত জনতা আসামীকে ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টা করে। এসময় পুলিশের সাথে উত্তেজিত জনতার সংঘর্ষ হয় এবং এতে দুই পুলিশ সদস্য গুরুতর আহত হয়। আহত পুলিশ সদস্যদের কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে জানান তিনি। তবে আহত পুলিশ সদস্যদের পরিচয় তাৎক্ষণিক নিশ্চিত করতে পারেননি তিনি।

নিহত ইউসুফের ভাই ছৈয়দ আহমদ জানান, কিছুদিন আগে একটি তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে ইউসুফের সাথে একই এলাকার সোহেলের তর্ক-বিতর্ক হয়। এ ঘটনার জের ধরে আজ রবিবার বিকালে প্রকাশ্যে ইউসুফকে ছুরিকাঘাত করে সোহেল। পরে স্থানীয় জনতা ধাওয়া করে সোহেলকে ঘেরাও করে রাখলে খবর পেয়ে কক্সবাজার সদর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে তাকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়।