ছেলের এইচএসসি পরীক্ষার ফল জালিয়াতির অভিযোগে অবশেষে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের সাবেক সচিব নারায়ণ চন্দ্র নাথকে। এর আগে তিনি বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) হিসেবে কর্মরত ছিলেন এবং গত ১৭ জুন থেকেই তিনি এই মামলায় কারাগারে রয়েছেন।
সোমবার (৭ জুলাই) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের এক প্রজ্ঞাপনে এই সাময়িক বরখাস্তের বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। নারায়ণ চন্দ্র নাথের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন ধরেই ফল জালিয়াতির অভিযোগ ছিল, যা তদন্তে প্রমাণিত হওয়ায় এই ব্যবস্থা নেওয়া হলো।
এর আগে ২০২৩ সালের এইচএসসি পরীক্ষায় নারায়ণ চন্দ্র নাথ যখন চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও সচিবের দায়িত্বে ছিলেন, তখন তার ছেলে নক্ষত্র দেবনাথ পরীক্ষায় অংশ নেন। ফল প্রকাশের পর নক্ষত্রের ফল নিয়ে জালিয়াতির অভিযোগ ওঠে। বিষয়টি নিয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) একটি তদন্ত শুরু করে।
তদন্তে অভিযোগের সত্যতা পাওয়ার পর, গত বছর ২০২৪ সালের ৯ জুলাই তাকে চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ড থেকে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষার চট্টগ্রাম অঞ্চলের পরিচালক পদে পদায়ন করা হয়। এরপর ২০২৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর মাউশির শৃঙ্খলা বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব শতরূপা তালুকদারের স্বাক্ষরিত নির্দেশনায় জানানো হয়, তদন্তে নারায়ণ চন্দ্র নাথের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগের প্রমাণ মিলেছে। ফলস্বরূপ, তার বিরুদ্ধে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮ অনুযায়ী মামলাসহ শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ এবং নক্ষত্রের ফল বাতিলের নির্দেশনা দেওয়া হয়। এর পরপরই ২০২৪ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর নারায়ণকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হয়।
গত ২১ জানুয়ারি, জালিয়াতির মাধ্যমে ছেলেকে এইচএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগে অধ্যাপক নারায়ণ চন্দ্র নাথসহ মোট চারজনের বিরুদ্ধে নগরের পাঁচলাইশ থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। মামলার অন্য আসামিরা হলেন—তার ছেলে নক্ষত্র দেবনাথ, শিক্ষা বোর্ডের সাবেক সিনিয়র সিস্টেম অ্যানালিস্ট কিবরিয়া মাসুদ খান, এবং সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক মুস্তফা কামরুল আখতার। এই চাঞ্চল্যকর মামলাটি দায়ের করেন শিক্ষা বোর্ডের সচিব অধ্যাপক এ কে এম সামছু উদ্দিন আজাদ।
এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতেই গত ১৭ জুন নারায়ণ চন্দ্র নাথকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠানো হয় এবং বর্তমানে তিনি সেখানেই রয়েছেন।
৭ জুলাই, ২০২৫
জাতীয় পার্টির (জাপা) সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, কো-চেয়ারম্যান এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার এবং কো-চেয়ারম্যান ও মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নুকে দলের প্রাথমিক সদস্যপদসহ সব পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।সোমবার (৭ জুলাই) জাপার দফতর সম্পাদক স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, গত ২৫ জুন জাতীয় পার্টির জেলা ...
৭ জুলাই, ২০২৫
৭ জুলাই, ২০২৫
৭ জুলাই, ২০২৫
৭ জুলাই, ২০২৫
৭ জুলাই, ২০২৫
৭ জুলাই, ২০২৫
জাতীয় পার্টির (জাপা) সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, কো-চেয়ারম্যান এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার এবং কো-চেয়ারম্যান ও মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নুকে দলের প্রাথমিক সদস্যপদসহ সব পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।সোমবার (৭ জুলাই) জাপার দফতর...