মিঠন ধর ও খোরশেদ আলম পেশাদার মোটরসাইকেল চোর। তাদের মধ্যে খোরশেদ আলম আশেপাশে থেকে পাহাড়া দেয় আর মিঠুন সুযোগ বুঝে মোটরসাইকেলের লক খুলে ফেলে। তারা দুইজনে মিলে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে মোটরসাইকেল এর লক খুলে মোটরসাইকেল নিয়ে চম্পট হয়ে যায়। তারা মোটরসাইকেল চুরিতে পারদর্শী। মানুষের শখের ও প্রয়োজনীয় মোটরসাইকেলটি তারা নিমিষেই চুরি করে নিয়ে যায়। চোরাই মোটরসাইকেলটি সাথে সাথে বাবর প্রকাশ বাবুল এর নিকট মিঠন ধর হস্তান্তর করে। বাবর সেই মোটরসাইকেল কুমিরা ঘাট দিয়ে সাগর পাড় করে সন্দীপ নিয়ে যায়। সন্দীপে যাওয়ার পর বাবর সেই চোরাই মোটরসাইকেল কখনও শাহেদ কখনএ রিপন এর নিকট হস্তান্তর করে। শাহেদ মোটরসাইকেল নিয়ে তার নিজ গ্যারেজে মোটরসাইকেলের নম্বর প্লেট খুলে ফেলে তা দিদার ও তাহের এর নিকট হস্তান্তর করে। তারপর চোরাই মোটরসাইকেলটি সাধারণ জনগনের নিকট বিক্রয় করে। এই মোটরসাইকেল চোর সিন্ডিকেট অনেক শক্তিশালী। তারা দীর্ঘদিন যাবৎ এই কাজ করে আসছে। নোয়াখালী, ফেনী, কুমিল্লা ও চট্টগ্রাম থেকে চুরি হওয়া মোটরসাইকেলগুলো চলে যাচ্ছে সাগর পাড়ি দিয়ে সন্দীপে।

উদ্ধারকৃত মোটরসাইকেল গুলো হলো

১টি লাল রংয়ের HERO HONDA Splendor,

১টি নীল রংয়ের পালসার (BAJAJ) মোটরসাইকেল,

১টি লাল কালো রংয়ের BAJAJ PULSAR,

১টি BAJAJ Platina,

১টি লাল BAJAJ Discover 100,

১টি কালো লাল রংয়ের BAJAJ Discover 100,

১টি কালো নীল রংয়ের HERO Glamour মোটরসাইকেল,

১টি কালো লাল রংয়ের HERO Ignitor,

১টি কালো লাল রংয়ের BAJAJ Discover 125,

১টি কালো লাল রংয়ের BAJAJ Discover 110,

১টি কালো লাল রংয়ের BAJAJ Discover 110,

১টি লাল রংয়ের WALTON FUSION,

১টি কালো লাল HERO Passion Pro,

১টি কালো লাল রংয়ের HERO Glamour,

১টি কালো নীল TVS Metro,

১টি কালো সাদা লাল TVS Metro,

১টি BAJAJ Platina,

১টি কালো লাল রংয়ের RUNNER ROYAL FREEDOM, ১টি কালো লাল রংয়ের BAJAJ PULSAR,

১টি কালো লাল রংয়ের HERO Glamour,

১টি নীল রংয়ের SUZUKI Gixer মোটরসাইকেল,

১টি কালো নীল রংয়ের HERO Glamour,

১টি কালো-লাল রংয়ের HERO Splendor I-Smart

১টি কালো লাল রংয়ের Honda Shine Sp মোটরসাইকেল।