তিনি বলেন, অপরাধী যেই হোক না কেন, তার স্থান কখনোই আইন ও ন্যায়বিচারের ঊর্ধ্বে হতে পারে না

শুক্রবার (১১ জুলাই) এক বিবৃতিতে এক বিবৃতিতে মির্জা ফখরুল বলেন, জুলাই-আগস্টের গণআন্দোলনে পতিত আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনের পর এই নির্মম ঘটনা দেশের মানুষের বিবেককে গভীরভাবে নাড়া দিয়েছে। প্রকাশ্যে দিবালোকে সংঘটিত এ হত্যাকাণ্ড কেবল একটি জীবনহানিই নয়, এটি রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা, নাগরিক অধিকার ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় গভীর হতাশার বহিঃপ্রকাশ।

তিনি আরও বলেন, ঘটনাটির দৃষ্টান্তমূলক বিচার না হলে বিচারহীনতার সংস্কৃতি আমাদের সমাজকে আরও গভীর অন্ধকারে নিমজ্জিত করবে। আমাদের সংগঠনের নীতি, আদর্শ ও রাজনীতির সাথে সন্ত্রাস ও বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উদ্দেশ্যে বিএনপি মহাসচিব আহ্বান জানিয়ে বলেন, ঘটনাটির অবিলম্বে নিরপেক্ষ ও বিশ্বাসযোগ্য তদন্ত নিশ্চিত করুন এবং প্রকৃত অপরাধীদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দৃষ্টান্ত স্থাপন করুন।

এদিকে, এ ঘটনায় হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের কিছু সদস্যকে আজীবন বহিষ্কার করা হয়েছে বলে জানান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ।

তিনি আরো বলেন, এ সকল অনৈতিক কর্মকান্ডে বিএনপির অবস্থান ‘জিরো টলারেন্স’।